তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

 

তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা, অনেক মানুষই আছে তারা জানে না, যে তুলসী পাতা খেলে শরীরে কত ধরনের সমস্যা এবং রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এই তুলসী পাতার গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না, বিশেষজ্ঞদের মতে তুলসীপাতা চিবিয়ে খাওয়া শরীরের পক্ষে অত্যন্ত

তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

উপকার মানবদেহের অনেকগুলো রোগের সাথে লড়াই করে এই তুলসী পাতার রস। প্রতি দিন খেলে মানবদেহে কি কি রোগের হাত থেকে মুক্তি পাবেন, তুলসী পাতার রস উপকারিতা সম্পর্কে নিচে সম্পুর্ণ ভাবে আলোচনা করা হলো, 

পেজ সূচিপত্রঃ তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে মানুষ জানলে প্রতিদিন সকালে তুলসী পাতার রস নিয়ম করে মানুষ খেত এর যে গুনাগুন আছে তা আপনাদের অনেকেরই অজানা প্রতিদিন তুলসী পাতা খেলে শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তৈরি হয় যা শরীরের বিভিন্ন রোগের ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি করে 

বিজ্ঞানীদের মতে, তুলসী পাতার রসে পরিমাণ ক্ষমতা বিদ্যমান আছে তা শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে অনেক সাহায্য করে, আদিকালের মানুষ যদি অসুস্থতায় পড়তেন তখন তারা এই তুলসী পাতার রস সেই অসুস্থ রোগীকে খাওয়াতেন, সেই আদিকাল থেকে এই তুলসী গাছ মানুষের কাছে ঔষধি গাছ। সুস্থ থাকার জন্য তুলসী পাতা প্রতিদিন চিবিয়ে খান

তুলসী গাছ একটি অত্যন্ত অমূল্য উপকারী গাছ যার উপকারের গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না এই তুলসী পাতা মানসিক চাপমুক্ত করার একটি অসাধারণ ঔষধি গাছ তুলসীর মধ্যে ভিটামিন সি অ্যান্টি ইনফেন্টরি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা মানুষের মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে

সর্দি কাশি ও ঠান্ডা থেকে মুক্তির জন্য তুলসী পাতা

এই তুলসী পাতা অনেক রোগের অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে এই তুলসী পাতার গাছ প্রায় মানুষের বাড়িতে দেখা যায় বিশেষ করে হিন্দুদের বাড়িতে বেশিরভাগ এর তুলসী গাছ দেখা যায় তুলছে গাছের রস বিভিন্ন রোগের অ্যান্টিবায়োটিক যদি কোন মানুষের সর্দি কাশি ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে এই তুলসী পাতার রস

প্রতিদিন সকালে তার সঙ্গে দুই থেকে তিন চামচ মধু মিশিয়ে খেলে সর্দির কাছে থেকে মুক্তি পাওয়া যায় আমাদের দেশের বিভিন্ন স্থানে এই তুলসী গাছ দেখা যায়। মানুষের সর্দি কাশি ও ঠান্ডা এই ধরনের রোগ হয়ে থাকলে তুলসী পাতার রস বেটে সেই অসুস্থ রোগীকে খাওয়ানো হয় এবং ঠান্ডা থেকে আরাম পাওয়া যায়

কোন মানুষের বুকে কফ বা কাশি জমে থাকলে ১৫ থেকে ২০ টি তুলসী পাতা নিয়ে ভালোভাবে পিষে রস বের করে দুই চামচ মধু মিশিয়ে সকালে খান নিমিশের মধ্যেই বুকের জমে থাকা কফ থেকে মুক্তি পাবেন তুলসী পাতাতে আছে ভিটামিন সি ও আন্টি অক্সিডেন্ট যা মানুষকে মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে

তুলসী পাতা শরীরের কাটিসলের মাত্রা কমিয়ে আনতে পারে এবং অতিরিক্ত উত্তেজনা ও চাপ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে এই তুলসী গাছ এই তুলসী পাতা কোন ক্ষতস্থানে বেটে লাগালে তার থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বেশ তাড়াতাড়ি সে কত সেরে উঠতে থাকে শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ টি পাতা ভালোভাবে ধুয়ে চিবিয়ে খান

গ্যাস ও বদ হজম থেকে পেটের মুক্তির জন্য তুলসী পাতা

অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণে বা খাদ্যের অনিয়মের জন্য প্রায় সময় পেটের সমস্যায় গ্যাস্টিকের সমস্যায় ভোগেন এই সমস্যা সমাধানের জন্য মানুষ ডাক্তারের নিকট থেকে ওষুধ সেবন করে এতে করে মানুষ নিজের চেয়েও অনুযায়ী সব খাবার যেমন খেতে পারেনা তেমন করে এ পেটের সমস্যা হলে

একদিকে ওষুধের জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় হয়ে যায় পেটের সমস্যা সমাধানের জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা অতুলনীয়, আপনি যদি সপ্তাহে ৩ থেকে ৫ দিন খালি পেটে সকালে নিয়ম করে তুলসী পাতার রস সঙ্গে আদার রস এবং মধু মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার এই পেটের নানা ধরনের

 সমস্যা বদহজম ইত্যাদি সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তুলসী পাতাতে যে উপাদান আছে তা পেটের পিএইচ লেভেলকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে এতে করে পেটের সমস্যা ও গ্যাস্ট্রিক ও এসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়, আপনি প্রতিদিন অথবা সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন সকালে খালি পেটে৮ থেকে১০ পাতা

তুলসী গাছ থেকে তোলে ভালো হবে ধুয়ে সঙ্গে আদা মিশিয়ে মিশে রস তৈরি করে কফভ সঙ্গে একটু মধু দিতে পারেন, মধু খেল নিয়মিত খান আপনার পেটের সমস্যা চিরতরে নির্মল হয়ে যাবে গ্যাস্ট্রিক এসিডিটি ও বদহজমের মতো সমস্যা থেকে চির মুক্তি

উচ্চ রক্তচাপ ও হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি কমায় তুলসী পাতা

মানুষের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যার জন্য বিভিন্ন ধরনের জটিল সমস্যা সম্মুখীন হয় এই  রক্তচাপ থেকে থেকে হার্ট অ্যাটাক ব্রেন স্টক ও বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় সম্মুখীন হয় মানুষ তুলসী পাতা হার্টের রোগীর জন্য অনেক উপকারী এই হার্টের রোগ জন্ম নেয় হাইপারটেনশন ও উচ্চ রক্তচাপের কারণে তুলসী পাতার যে গুনাগুন আছে

এটি মানুষ খেলে রক্তে জমাট বাধার সমস্যা থেকে রক্ষা করে এবং এটি হার্ট অ্যাটাকের মত বড় ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করে, হার্টের অন্যান্য সমস্যার জন্য এই তুলসী পাতা সহজে রোধ করতে পারে, প্রতিদিন নিয়ম করে তুলসী পাতার রস চার থেকে পাঁচটি আদার কোয়া একসঙ্গে বেটে রস তৈরি করে

তার সঙ্গে মধু এবং লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন, ও তুলসী পাতার রস আদার রস ও তার সাথে ২ চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান এই তুলসী পাতার অলৌকিক কার্যকারী ক্ষমতা আপনার শরীরের এন্টিফাঙ্গাল রোধ করে এবং এন্টিবায়োটিক তৈরি হয় শরীরের মধ্যে যা শরীরের ভেতরে বিভিন্ন ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে

তুলসী পাতা তুলসীপাতার গাছ এমন একটি ঔষধি গাছ যা মানুষের বাসায় থাকলে বা তার আশেপাশে থাকলে প্রাকৃতিক বাতাসে মানসিক চাপ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। যে মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা প্রেসারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন তাই প্রতিদিন নিয়ম করে তুলসী পাতার রস খান তাহলে মানসিক টেনশন মুক্ত রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাকের মত বড় ঝগির হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ানোর উপকারিতা

শিশুদের-তুলসী-পাতা-খাওয়ানোর-উপকারিতা

শিশুদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য তুলসী পাতা কার্যকরী একটি ঔষধি গাছ। তুলসী পাতা একটি ঔষুধি গাছ এই গাছের পাতা শিশুদের প্রতিদিন নিয়ম করে খাওয়ালে শিশুদের নিউমোনিয়া সর্দি কাশি জ্বর গলা ব্যথা ঠান্ডা জনিত অনেক রোগের প্রতিষেধ হিসেবে লড়াই করে। ছোট্ট ছোট্ট শিশুদের রোগের বিষয়ে আমরা কিছুই বলতে পারি না


কারণ শিশুরা বলতে পারেনা যে,তাদের কি সমস্যা হয়েছে এজন্য শিশুদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে ৮ থেকে১০ টি পাতা ভালোভাবে ধুয়ে তার থেকে রস বের করে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে শিশুদের প্রতিদিন অথবা সপ্তাহে ৩ থেকে ৫ দিন নিয়ম করে খাওয়ান তাহলে শিশুরা অনেক রোগ থেকে মুক্তি লাভ করবে

এবং তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অ্যান্টিবায়োটিক এর মাত্রা বৃদ্ধি পাবে এবং এর সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া হ্রাস পাবে এতে করে সেই শিশুটি সহজেই অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা খুব কম। বাংলাদেশের ছয়টি ঋতু এই ছয় ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে ছোট বড় সবারই কিছু না কিছু রোগ হয়ে থাকে এবং এই রোগের জন্য মানুষ ডাক্তারের নিকট 

ও পরিচিত ফার্মেসিতে গিয়ে ওষুধ সেবন করে, এতে করে ছোট বড় সবারই ক্ষতির আশঙ্কা থাকে ছোটখাটো রোগের জন্য ওষুধ সেবন করা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক একটি দিক,, এই পরিবর্তনের সময় যে রোগ মানুষের শরীরে আক্রমণ করে তার থেকে বাঁচার জন্য শিশু থেকে সব শ্রেণীর মানুষ তুলসী পাতার রস নিয়ম করে খেলে ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে এই রোগগুলো থেকে মানুষ মুক্তি লাভ করবে 

ক্যান্সার রোগের ঝুঁকি কমায় তুলসী পাতা

ক্যান্সার নামক এই রোগের কথা শুনলে মানুষ ভয়ে আতকে ওঠে যে ব্যক্তির এই রোগ হয়েছে সেই ব্যক্তি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে, মানুষ এটা জানে যে ক্যান্সারের কোন প্রতিষেধক নেই ক্যান্সার হলেই মৃত্যু অনিবার্য, এই মরণ ব্যাধি ক্যান্সার এর হাত থেকে মানুষকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা কেমোথেরাপি ইত্যাদি দিয়ে থাকে


চিকিৎসা করেও কোন সমাধান হয় না,, আমরা মানুষের মুখে শুনে থাকি যে ক্যান্সারের নেই কোন অ্যানসার তাই আপনাদের সবাইকে জানিয়ে রাখছি যে ক্যান্সার থেকে মানুষ বাঁচতে পারে, কিন্তু মানুষকে আগে থেকেই কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে তাহলেই এই ক্যান্সার নামক ভয়ংকর রোগ থেকে মানুষ মুক্তি পাবে, 

আপনাদের অনেকেরই হয়তো জানা নেই যে তুলসী পাতার রস প্রতিদিন কোন মানুষ যদি খেতে পারে তাহলে তাহলে এই মরণব্যাধি ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী,, তুলসী পাতাতে রয়েছে রেডিও প্রটেকটিভ উপাদান যা টিউমারের কোষগুলোকে  মেরে ফেলে।

প্রতিদিন নিয়ম করে অথবা সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন নিয়ম করে তুলসী পাতা রস তার সাথে লেবু ও তার সাথে মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খান তাহলে ভবিষ্যতে এই মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগের ঝুঁকি থেকে মুক্তি পাবেন, ইনশাআল্লাহ। তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম তুলসী পাতার গাছ হলো বহুমুখি ঔষুধি গাছ। 

ডায়াবেটিস রোগীর জন্য তুলসী পাতা

আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ডায়াবেটিস এর সমস্যা নিয়ে মানুষ অনেক ভোগান্তির মধ্যে আছে যে ব্যক্তির একবার এই রোগ শরীরে হয় তার এই ডায়াবেটিস রোগ ভালো হয় না এই ডাইবেটিস ভাবার জন্য মানুষ তার নিজ ইচ্ছামত চলাফেরা খাবার খেলাধুল ও বিভিন্ন কাজ ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারে না ডায়াবেটিস রোগীর শরীরে

অতিরিক্ত সুগারের কারণে এই সমস্যাগুলো বেশি হয় ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বা এই রোগ যাতে মানুষের দেহে বাসা না বাধতে পারে তার জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা অসীম এই তুলসী পাতা এই তুলসী পাতা এই তুলসী পাতা মানবদেহের পক্ষে আশীর্বাদস্বরূপ প্রতিদিন কোন মানুষ যদি এ তুলসী পাতা রস,,


নিয়মিত সেবন করতে পারে তাহলে ডায়াবেটিস নামক ভয়ঙ্কর রোগ থেকে, সে রক্ষা পাবে তুলসী পাতাতে যে উপাদান আছে তা রক্তের সুগারের মাত্রা ও কোলেস্টেরল মাত্রা এই দুটোকেই কমাতে অত্যন্ত সাহায্য করে, একদিকে যেমন মানুষের ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থেকে মানুষকে মুক্তি  দেয়, 

তেমনি  করে মানুষের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে তুলসী পাতা রস, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা খাওয়ার এক থেকে দু'ঘণ্টার পর তুলসী পাতার রস সঙ্গে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খান তাহলে রক্তের সুগারের মাত্রা ধীরে ধীরে হ্রাস পাবে, তাহলে ভবিষ্যতে ডাইবেটিস নামক ভয়ংকর রোগ থেকে রক্ষা পাবে। তাই বলছি তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিত অপরিসীম।

খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

খালি-পেটে-তুলসী-পাতা-খাওয়ার-উপকারিতা
খালি পেটে তুলসী পাতা খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে রক্ত পাওয়া যায় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার মাধ্যমে রক্তের শর্করা কমতে শুরু করে রক্ত  পরিষ্কার থাকে, সেই সঙ্গে ইনসুলেশনের কর্ম ক্ষমতা ও বাড়ে তুলসী পাতাতে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া উপাদান আছে যার শরীরের ভিতরে নানা ধরনের

রোগের ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করে ফেলে,, ফলে অতিরিক্ত রক্তচাপ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।  এই তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা অনেক তা বলে শেষ করা যাবে না, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসী পাতার রস খেলে চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে, তুলসী পাতাতে থাকা এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান গুলো

চোখের চুলকানি অঞ্জনি ওঠা পিচুটি জাতীয় যাকে আমরা বলি চোখ পেঁচিয়ে বাসে সিরিয়ে যাওয়া এ জাতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে তুলসী পাতার রস,, চোখের দৃষ্টি বাড়ানোর সাথে সাথে চোখের ছানি পড়া রোগ থেকে রক্ষা করে, এই তুলসী পাতার তুলসী পাতার রস, নিয়মিত খেলে বেশি বয়সে গিয়েও চোখের ছানি পড়বে না চোখের দৃষ্টি সচল থাকবে।

তুলসী পাতা খাওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যেমন,, জ্বর সর্দি কাশি ঠান্ডা লাগা হাঁপানি অ্যাজমা নিউমোনিয়া ডায়াবেটিস হার্ট অ্যাটাক উচ্চ রক্তচাপ ও ভয়ংকর ক্যান্সার নামক রোগ ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে এই  তুলসী পাতারর রস, তুলসী পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়

যা শরীরের ক্ষতিকারক ভাইরাস নিষ্ক্রিয় করে। মানুষের প্রেসারের সমস্যা গ্যাস এসিডিটির বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি দেয় এই তুলসী পাতার রস, খালি পেটে তুলসী পাতার রস খেলে পেটের যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন তাই প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসী পাতার রস খান শরীরকে সুস্থ রাখুন সুন্দর জীবন যাপন করুন। 

শেষের কিছু কথা

তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম তুলসী পাতার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না এই তুলসী পাতা গাছ বিভিন্ন জায়গাতে দেখা যায় এই গাছকে আমরা ঔষধি গাছ বলে ভালো জানি আদিকাল থেকে মানুষ এই তুলসী পাতার রস খেয়ে আসছে এর উপকারিতা উপরে ভালোভাবে বর্ণনা করেছি

আপনারা প্রতিদিন নিয়ম করে এই তুলসী পাতার রস খাবেন। তাহলে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাবেন অনেক অনেক রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে এই তুলসী পাতার রস। আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে প্রিয়জনদের বা আত্মীয় স্বজনদের

এই আইডি সম্পর্কে জানিয়ে তাদেরকেও এই তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানান এতে করে মানুষের উপকার হবে। এতক্ষণ আমাদের এই পেইজে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়মিত এই পেজ ভিজিট করুন বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url