১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি

 ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি তাহলে নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই চালাতে পারবেন টাকার অভাবে পড়াশোনা বাদ দিতে হবে না। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী আছে যাদের পারিবারিক অবস্থা অনেক খারাপ সেই পরিবার থেকে পড়াশোনা 

১০-থেকে-১৫-হাজার-টাকা-আয়-করুন-পড়াশোনার-পাশাপাশি

করানোর সামর্থ অনেকরই থাকে না, যদি প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি, শিক্ষার্থীরা এই টাকা আয় করতে পারে তাহলে, যে কোনো অভাব গ্রোস্থ শিক্ষার্থী তার পড়াশোনার চালিয়ে যেতে পারবে।

পেজ ‍সূচি পত্রঃ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পড়াশোনার পাশপাশি আয়  করা কিছু মাধ্যম নিচে আলোচনা করা হলো

কোচিং সেন্টরে পার্ট টাইম শিক্ষকতা করে

 আমাদের দেশে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে যারা টাকার অভাবে ঠিক মতো পড়াশোনা করতে পারে না তাদের পারিবারিক অবস্থা নিম্ন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা গ্রাম থেকে শহরে পড়াশোনা করতে যেতে চায় কিন্ত পারিবারিক সমস্যার কারণে তাদের সেই স্বপ্ন, স্বপ্নই থেকে যায়, তাদের উদ্দেস্যে বলছি তোমরা

পাট টাইম কোচিং সেন্টারে শিক্ষকতা করে, অনেক কোচিং সেন্টর আছে যারা প্লে হতে ৫ম শ্রেণি এবং কোনো কাচিং সেন্টারে ১ম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণি পযন্ত পড়ায়,সেই কোচিং সেন্টারে প্রাই শিক্ষার্থীরাই শিক্ষকতা করে,সেখানে শিক্ষকতা করলে প্রতি মাসে পড়াশোনার কিছুটা খরচ চলে আসবে শেখানথেকে, 

কিন্তু তোদের সেই কোচিং গুলো খুজে বের করতে হবে, এবং কিছু মাস তাদের প্রতিষ্ঠানে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করে তাদের এবং সেই কোচিংয়ের শিক্ষার্থীদের নিজের যতটা জ্ঞান আছে কাজে লাগিয়ে তাদের কে ভালো ভাবে পড়াতে হবে, তাহলে সেইখান থেকে প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব হবে,

এর জন্য কিছু মাস কষ্ট করে সেই ইনকামেন পথ টা তৈরি করে নিকে হবে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বা কলেজের অনেক মেধাবী শিক্ষর্থী আছে যারা প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পড়াশোনার পাশাপাশি কোচিং সেন্টারে গিয়ে শিক্ষকতা করে  আয় করতে পারে, অনেক কোচিং সেন্টর আছে যারা মেধাবী শিক্ষর্থীর মাদ্ধমে ক্লাস পরিচালনা করে,

এতে করে যেমন কোচিং সেন্টারের ভালো শিক্ষকের অভাব মিটিয়ে কোচিং এর ছাত্রদের ভালো ভাবে পড়াশোনা চালায়,অনেক কোচিং সেন্টার আছে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী দিয়ে ক্লাস নিয়ে থাকে তাদের প্রতি অভিভাবকদের পজিটিভ ধারণা আছে, একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভালো ভাবে পড়াতে পারবে, তাই সেই কোচিং গুলোতে ছাত্ররা ভর্তি হয়।

১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি উদ্যক্তা হয়ে

পড়াশোনার খরচ যোনোর জন্য শিক্ষার্থী  কে উদ্যক্তা হতে হবে তাহলে তারা যেমন একদিকে আয় করতে শিখবে অপর দিকে তারা এটাও শিখবে কিভাবে উদ্যক্তা হয়ে কোনো বড় ধরনের ব্যবসা করা যায় কলেজ শেষে যে সময় দিনের বেলা থাকে সেই সময়  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশে পাছে একটি ছোট্ট স্টেশনারি দোকান দিয়ে 

সেখানে খাতা কলম পেন্সিল ও ছাত্রদের পড়াশোনার প্রয়োজনিয় জিনিস এর দােকান দিয়ে সেখান থেকে প্রতিমাসে ৪ থেকে ৫ হাজার আয় করা সম্ভব,এবং দোকানের সামনে লিখে দিবেন আমার পড়াশোনা চালানোর জন্য এই উদ্যগ নিয়েছি তাহলে সেই কলেজের শিক্ষার্থীরাও ওই দরিদ্র শিক্ষার্থীকে

সাহায্যে করার জন্য লেখাপড়ার প্রয়োজনিয় সব সামগ্রি সেই দোকান থেকে ক্রয় করবে। শিক্ষার্থীরা তোমরা এই ছোট্ট দোকানের মাদ্ধমে আয় করতে পারবে, আমাদের নিজেদের উদ্যক্তা হতে হবে, তাহলে ভবিষৎতে বড় প্রতিষ্ঠানের সূচনা করতে পারবে, তাই পড়াশোনার পাশাপাশি উদ্যক্তা হওয়া, আমাদের জন্য জরুরী।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বা কোচিং সেন্টর লিপ্লেট বিলি করে

আমাদের দেশে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য বিবিন্ন স্থানে পৌষ্টার ও লিপলেইট বিলিয়ে থাকে, এগুলো কাজ তারা বিভিন্ন কাজের মানুষদের দিয়ে করায়, এই কাজ গুলো যদি শিক্ষার্থীরা কলেজের পাশাপাশি করে তাহলে তারাও কিছু টাকা সেখান থেকে আয় করতে পারবে আমাদের মদ্ধে


অনেক ছাত্ররা আছে তারা  ভাবে যে রাস্তায় বা বিভিন্ন স্থানে এগুলো কাজ করবো, একটা কথা সারা জীবন মনে রাখবে পৃথিবীতে কোনো কাজ ছোট নয়, মানুষ কে ছোট কাজ থেকেই বড় কাজের সূচনা করকে হয়,আবার কোনো কাজকে কখনো ছোট করে দেখবে না। শহরে অনেক কোচিং বা প্রতিষ্ঠান 

আছে তারা তাদের প্রচার প্রচারণার জন্য বিভিন্ন স্থানে লিপ্লেট ছাপিয়ে প্রচার করে,শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে এই লিপ্লেট বিলিয়ে সেখান েথেকে কিছু টাকা আয় করতে পারবে সেই টকা দিয়ে লেখাপড়ার ছিুটা খরচ যোগার হয়ে যাবে। 

শহরে বিভিন্ন স্থানে পার্সেল ডেলিভাররি মাধ্যমে

যেগুলো শিক্ষার্থী শহরে লেখাপড়া করে এবং পারিবারিক সমস্যার কারণে নিজেদের পড়াশোনা ঠিক মতো চালিয়ে যেতে পারে না,সেই শিক্ষার্থীরা,কলেজ শেষ করে অবসর সময়ে যদি শহরের বিভিন্ন পার্সেল ডেলিভারির কাজ করে তাহলে সে প্রতিমাসে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা বা তারও বেশি টাকা আয় করা করতে পারবে 


বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস খাবার এগুলো হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় শহরের বিভিন্ন স্থানে, শহরের সেই প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমারের সুবিধার্থে তাদের বাসায় হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা করেছে কোন শিক্ষার্থী যদি পড়াশোনার পাশাপাশি সেই প্রতিষ্ঠানগুলোতে হোম ডেলিভারির কাজ করে তাহলে 

প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি, সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন, শিক্ষার্থীরা কলেজ শেষে সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর যে ডেলিভারি পণ্যগুলো আছে সেগুলো যত সময়ে কাস্টমারের কাছে হোম ডেলিভারি দিতে পারবে শিক্ষার্থীরা সে প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন 6 ঘন্টা করে কাজ করে তাহলেই সে প্রতি মাসে একটি ভাল একাউন্টের টাকা ইনকাম করতে পারবে

ফোন দিয়ে লেখালেখি করার মাদ্ধমে আয়

অনেকে আছে তারা ভালো লেখালেখি করতে পারে,আর যাদের মদ্ধে এই প্রতিভা আছে তাদের বসে থাকা উচিত নয়,পত্রিকা ম্যাগাজিন ও গল্প লিখে ক্লাইন্ড এর কাছে পৌছে দিয়ে প্রতিমাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করতে পারবে একজন শিক্ষর্থী অনেকেই আছে যারা নিজেদের ফেসবুক পেজে, বা ওয়েব সাইটে পৌষ্ট পাবলিস্ট করে

ফোন-দিয়ে-লেখালেখি-করার-মাধ্যমে-আয়
এই লেখাগুলো নিজেরা না লিখে,, যারা লেখালেখি করে তাদের দিয়ে লিখিয়ে নেয়, এই লেখালেখির মাদ্ধমে একজন শিক্ষার্থীরা প্রতিমাসে আয় করতে পারে।যারা এই লেখালেখি অভিগ্যতা নিয়ে লেখালেখির কাজ করবে তারা প্রতিমাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা সহজেই আয় করতে পারবে।  আইটি কোম্পানি আছে তাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট গল্প আর্টিকেল ইত্যাদি,

পোস্ট করে থাকে এই পোস্টগুলো অনেক শব্দের হয়ে থাকে সর্বনিম্ন ২০০০ থেকে ২৫০০ শব্দ পর্যন্ত লিখতে হয় এই লেখাগুলো তারা না লিখে অন্যদের দিয়ে লিখে নেয় এই লেখার কাজ করে প্রতি মাসে প্রায় ৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব আপনিও সেইসব আইটি কোম্পানির সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তাদের পোস্টগুলো লিখে সেখান থেকে আয় করুন।

ফটো বা ছবি ইডিট করে

প্রাই অনেকেই আছে সোসাল মিডিয়াতে ছবি আপলোড করার জন্য ছবি গুলোকে ইডিট করে, তারপরে,ফেসবুকে পেইজে টিকটকে অনেক স্থানে আপলোড করে এগুলো ছবি সবাই ইডিট করতে পারে না,,,তারা অন্য কে দিয়ে ছবি গুলোকে ইডিট করিয়ে নেয়, আপনি যদি ছবি ইডিট করা জেনে থাকেন


তাহলে অনেক ছেলে আপনার কাছে থেকে, ছবি ইডিট করে নিবে, এতে করে আপনি কিছু টাকা পারিশ্রমিক পাবেন,, অনেকে আছে এই ছবি ইডিট করে প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করছে,, আপনিও ফোন দিয়েই বা ল্যাপটপ কম্পিউটা দিয়ে ছবি ইডিই করে মাসে, ভালো এই অ্যামাউন্টে  টাকা আয় করতে পারেন 

তাই বসে না থেকে আপনার স্মাট ফোন দিয়ে বা ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করে প্বিরতি মাসে  এই ছবি ইডিট করে প্রতি মাসে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন কোনো শিক্ষার্থী যদি তার অবসর সময় নষ্ট না করে মানুষের ছবি ইডিট করে দেয় তাহলে মাসে মাসে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা ঘরে বসেই সে ইনকাম করতে পারবে  পড়াশোনার পাশাপাশি।

বাসায় বাসায় গিয়ে ছোট বাচ্চাদের প্রাইভেট পরিয়ে

আমরা প্রায় দেখে থাকি যে শহরে যারা বসবাস করে তারা প্রায় চাকরিজীবী ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং তারা তাদের সন্তানদের পড়াশোনার প্রতি সময় দিতে পারেনা বিথাই তারা কলেজ বা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট এর সন্ধান করে যেন তার সন্তানকে ভালোভাবে লেখাপড়া শেখাতে পারে এবং এই প্রাইভেট গুলো পড়িয়ে থাকে কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীগুলো

তারা তাদের অবসর সময় বাসায় বাসায় গিয়ে সেইসব ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পড়াশোনার দায়ভার নিয়ে যাদের পিতা-মাতা চাকরির জন্য বা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকে তাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এবং কলেজ ও ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টের কাছে সেই সব লোকের বাচ্চাদের পড়াশোনা শেখায় এতে করে সেই শিক্ষার্থীর নিজের কিছু টাকা উপার্জন হয়


এবং সেই সব ছোট বাচ্চাদের ভালোভাবে পড়াশোনা শেখায় শিক্ষার্থীরা আপনিও পারবেন সেইসব ছোট ছোট বাচ্চাদের বাসায় গিয়ে ভালোভাবে পড়াতে এতে করে আপনার প্রতি মাসে 5 থেকে 6 হাজার টাকা আয় করতে পারবেন একদিকে যেমন আপনি সেই বাচ্চাটিকে পরিয়ে তার ভবিষ্যৎটাকে তৈরি করছেন 

অপরদিকে আপনারও পড়াশোনা খরচটা নিজে নিজেই ইনকাম করে নিতে পারছেন তাই পড়াশুনোর পাশাপাশি অবসর টাইমে বাচ্চাদের প্রাইভেট পড়ানোর কাজ করুন এতে করে আপনিও প্রতিমাসে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন এতে করে আপনিও আপনার পড়াশোনা খরচ ভালোভাবে চালাতে পারবেন।

অবসর সময়ে পার্ট টাইম জব করে

অবসর সময়ে বসে না থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করুন পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান তারা তাদের পড়াশোনা চালানোর জন্য পরিবার থেকে সেরকম সাপোর্ট পায় না, সেইসব শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি যদি পার্ট টাইম জব করে তাহলে প্রতিমাসে পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকা আয় করতে পারবেন

অবসর-সময়ে-পার্ট-টাইম-জব-করে
শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মেডিকেল সেক্টরে অফিস প্রাইভেট সেক্টরে অনেক স্থানে অনেক অনেক মানুষ পার্ট টাইম জব করে সেইসব প্রতিষ্ঠানগুলো পার্ট টাইম জব দিয়ে থাকে ওই প্রতিষ্ঠানে কোন শিক্ষার্থী যদি পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করে তাহলে প্রতি মাসে পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা সে আয় করতে পারবে

সেই টাকা দিয়ে একজন শিক্ষার্থী খুব ভালোভাবে তার পড়াশোনা চালিয়ে দিতে পারবে যদি কোন শিক্ষার্থী টাকার অভাবে পড়াশোনা চালিয়ে দিতে না পারে সেই সব শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি তারা যেন পড়াশোনা পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করে এতে করে যেমন পড়াশোনা কোন ক্ষতি হয় না তেমনি করে পড়াশোনা খরচ যোগাড় হয়ে যায়।

শেষের কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কথা

মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা উপায় আলোচনা করা হলো, এছাড়াও আরো অনেক ইনকাম করার মাধ্যম আলোচনা করেছি। যদি আপনি কিছু অর্থ আয় করতে চান তাহলে আজকের আর্টিকলেটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে,,,,আশা করছি আপনি আর্টিকেলটি পড়েছন এই আর্টিকেল পড়ে বেশ কয়েকটি ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন

যদি পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু টাকা আয় করতে চান তাহলে এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করেন, মনে রাখবেন পৃথিবীতে কোন কাজে ছোট নয় কষ্ট করলে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে সে অনুযায়ী কাজ করলে আপনি দ্রুত উপার্জন করতে পারবেন। এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url